Sold মাত্র ৭ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করে প্রতিদিন আয় করুন.

Discussion in 'YouTube Shares for Sale - Buy Sell YouTube Shares' started by Collect Bd, 3/1/18.

Thread Status:
Not open for further replies.
  1. Collect Bd

    Collect Bd
    Expand Collapse
    High Risk Status: This user has been flagged as high risk due to one or more reasons

    0   0   0

    Offline
    মাত্র ৭ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করে প্রতিদিন আয় করুন ৫০০০-১৫০০০ টাকা, অবিশ্বাস্য হলেও সত্য ৳700,000 - Dhaka, Bangladesh যারা ৭ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করে দৈনিক ভাল আয় করা যাবে এমন ব্যবসা খুজছেন,তারা নেমে পড়ুন জারের পানি ব্যবসায় । জেনে নিন কিভাবে কি করবেন , কত আয় করতে পারবেনসহ বিস্তারিত গাইডলাইন- গ্রামাঞ্চলের মানুষ সাধারণত গভীর নলকূপ থেকে বিশুদ্ধ পানি সংগ্রহ করে থাকে। কিন্তু শহরের বাসাগুলোতে নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিশুদ্ধ করে পানি পান করা গেলেও বাসার বাইরে কিংবা অফিস-আদালতে সেটা সম্ভব হয় না। তখন তাদেরকে দোকান থেকে বোতলের বিশুদ্ধ পানি কিনে খেতে হয় যারা । দোকান থেকে বোতলের পানি ক্রয় করে খাওয়াটা খুব ব্যয়বহুল এবং অনেকটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। তাই ফুটপাতের চায়ের দোকান থেকে শুরু করে করপোরেট অফিসহ প্রায় সবখানেই এখন খাওয়ার পানি মানেই ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের শোধন করা জারের পানি। এটা যেমন সস্তা তেমনি সহজলভ্য। ফলে দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই চলছে। এতে করে এই সেক্টরে কর্মসংস্থানের একটি বিশাল জায়গা তৈরি হয়েছে। আপনিও সেই জায়গায় নিজের একটা স্থান করে নিতে পারেন। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের মাধ্যমে তৈরি করতে পারেন আপনার আয়ের উৎস। ✔প্রাথমিক কাজ : একটি প্লান্ট তৈরি করতে তিন-চার কাঠা জায়গা হলেই হবে। আর বিএসটিআইয়ের ম্যানুয়াল অনুযায়ী একটি পূর্ণাঙ্গ প্লান্ট তৈরি করতে পুঁজি লাগবে প্রায় ৭ লাখ টাকা। তবে ব্যবসা শুরুর জন্য আপনার থাকতে হবে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। ব্যবসা শুরু করার আগে আপনার লাগবে ট্রেড লাইসেন্স, টিন সার্টিফিকেট, ইনকরপোরেশন সার্টিফিকেট, ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন, ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন, বিএসটিআই সার্টিফিকেট, আইসিডিডিআরবি সার্টিফিকেট ইত্যাদি। ✔যেভাবে শুরু করবেন: একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট তৈরি করতে প্রথমে পানি রাখার জন্য একটি রিজার্ভ ট্যাংক তৈরি করতে হবে। যদি ওয়াসার পানির ব্যবস্থা না থাকে, তাহলে সাবমার্সেবল মেশিনের সাহায্যে মাটির গভীর থেকে পানি তোলার ব্যবস্থা করতে হবে। এরপর তৈরি করতে হবে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট। এই প্লান্টের মাধ্যমে ফিল্টার পদ্ধতিতে পরিশোধন করে খাওয়ার উপযোগী করে তোলা হয় সাধারণ পানি। ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের সঙ্গে একটি ল্যাবও তৈরি করতে হবে, যেখানে পানির বিশুদ্ধতার মাত্রা ঠিক আছে কি না, তা প্রতিদিন পরীক্ষা করা হয়। এ জন্য একজন ফুলটাইম কেমিস্ট নিয়োগ দিতে হবে। আর বিএসটিআইয়ের কোড অনুযায়ী পুরো প্লান্ট টাইলস করতে হবে এবং সর্বদা পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। ✔পুঁজি: অটো জার ফিলিংসহ পানির জার ক্রয়, সংরক্ষণাগার ভাড়া নেয়া, ভ্যান ক্রয়সহ প্রাথমিকভাবে সর্ম্পূণ প্লান্ট এর জন্য পুঁজি দরকার হবে ৭ লক্ষ টাকার মত। তবে আপনার পুঁজি, ব্যবসার পরিধি ও এলাকার চাহিদার উপরে এটা নির্ভর করবে। ✔কিছু মৌলিক বিষয়: এ ধরনের ব্যবসা পরিচালনার জন্য কিছু মৌলিক বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। প্রথমত, পানির সঠিক মান নিশ্চিত করতে হবে। দ্বিতীয়ত, সঠিক সময়ে গ্রাহকদেরকে পানি সরবরাহ করতে হবে। তৃতীয়ত, কোন জারে কোন সমস্যা পাওয়া গেলে সাথে সাথে সেটা পরিবর্তন করে দিতে হবে। চতুর্থত, যেসব কর্মচারী অর্ডার আনতে এবং পানি সরবরাহ করতে যাবে, তাদেরকে অবশ্যই গ্রাহকদের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে। তাদের খারাপ ব্যবহারই আপনার সকল পরিশ্রম তথা ব্যবসা নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। তাই মাঝে মাঝে গ্রাহকদের কাছে গিয়ে এই বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেন। ✔লাভ কেমন: একটি জারে সাধারণত ২০ লিটার পানি ধরে। এতে প্রায় ১০০ গ্লাস পানি হয়। ফ্যাক্টরি থেকে রিভার অসমোসিস পানি পরিবেশকের কাছে প্রতিটি জার ৫০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হয়। আর সাধারণ পানি প্রতি জার ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়। রিভার অসমোসিস পানি পরিবেশক খুচরা ক্রেতার কাছে জারপ্রতি ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি করেন, আর সাধারণ পানি জারপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি করেন। মোটকথা জারপ্রতি মোটামুটি ১৫ থেকে ২০ টাকা লাভ হয়। সব মিলিয়ে ভালো ব্যবহার ও পানির সঠিক মান নিশ্চিত করার মাধ্যমে গ্রাহক ধরে রাখতে পারলে বিক্রয়কর্মীদের বেতন, সংরক্ষণাগারের ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ দিয়ে এই ব্যবসার মাধ্যমে ভালো আয় করা যেতে পারে। নিজেরা ডিস্ট্রিবিউট করলে সর্বনিম্ন ৫০-৮০ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। আবার ডিলারের মাধ্যমে বিক্রি করলে ২৫-৩৫ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। আনুমানিক একটা হিসাব নিম্নে দেওয়া হলো- ✔ যদি ১০০ জার প্রতিদিন বিক্রি হয় নিজেদের মাধ্যমে- ৫০/৬০/৭০/৮০ X ১০০ = ৫০০০/৬০০০/৭০০০/৮০০০ ✔ যদি ১০০ জার প্রতিদিন ডিলারের মাধ্যমে বিক্রি হয়- ২৫/৩০/৩৫ X ১০০ = ২৫০০/৩০০০/৩৫০০ ✔ যদি ২০০ জার প্রতিদিন বিক্রি হয় নিজেদের মাধ্যমে- ৫০/৬০/৭০/৮০ X ২০০ = ১০০০০/১২০০০/১৪০০০/১৬০০০ ✔ যদি ২০০ জার প্রতিদিন ডিলারের মাধ্যমে বিক্রি হয়- ২৫/৩০/৩৫ X ২০০ = ৫০০০/৬০০০/৭০০০ এভাবে ৩০০/৪০০/৫০০/৬০০ জার পর্যন্ত এই প্লান্ট এর মাধ্যমে বিক্রি করা সম্ভব। ✔প্লান্ট বসানো ও জার সংগ্রহ: প্লান্ট বসানোর জন্য আমাদের সার্ভিস গ্রহণ করতে পারেন। আমরা আপনার চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী প্লান্ট স্থাপন করে থাকি। আমরা আপনাকে দিব সার্বক্ষণিক পরামর্শ, regular Service, আর Best quality । মনে রাখবেন প্লান্ট বসানোর পর সার্ভিসিংটা একটা গুরুন্তপূর্ণ বিষয়। প্লান্ট বসানো থেকে শুরু করে জার কেনা, পানির মান ঠিক রাখা এবং কাস্টমার সেটিসফেকশনসহ এসকল দিক নিয়ে ভাবতে হবেনা । আমরা ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে কাজ করি । বাংলাদেশের অনেক বড় বড় কোম্পানীর পানির প্লান্ট নিয়ে কাজ করার অনেক বড় অভিজ্ঞতা আমাদের আছে । ব্যবসাটি সর্ম্পকে আরও জানতে কিংবা প্লান্ট বসানো নিয়ে কোন কিছু জানার থাকলে প্রশ্ন করতে পারুন । আমরা সযত্নে উত্তর দিব । ✔যোগাযোগ :– ✆ ০১৮১৩ ৭৮ ১১ ৭৮ , ✆ ০১৯২৮ ৭১ ৬১ ৯০ অথবা ইনবক্স করতে পারেন । ইমেইল[hidden information]
    [​IMG]
     
    • This user is inactive. Hasn't logged into their account in over 60 days.
Thread Status:
Not open for further replies.